মাদকের ভয়ংকর আগ্রাসন থেকে রেহায় পাচ্ছে না সেনবাগের যুব সমাজ। সেনবাগের যুব সমাজ কে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে এক শ্রেণীর লোক । এই সব মরনব্যধি নেশাজাতীয় দ্রব্য বিক্রয়ের সাথে জড়িত আছে আওয়ামীলিগের বিতর্কিত কিছু নেতা ও প্রশাসনের কিছু কর্মকতা। এ কথা গুলো উঠে এসেছে খোদ ছাত্রলীগ পরিচালিত ফেইজবুক ছাত্রলীগ সেনবাগ আইডিতে।
আওয়ামীলিগের বিতর্কিত নেতাদের মধ্যো আছে আলী আক্কাছ রতন, গোলাম কবির, শাহরিয়ার হোসেন আলো। প্রশাসনের লোকের মধ্য আছে দীর্ঘ দিন সেনবাগ থানায় কর্মরত এস আই নোমান। এদের নেতৃত্বে সেনবাগে ডুকে পড়ছে মরণবব্যধি মাদকের অহর অহর চালান।
এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে যেই সব স্পটে তাদের এই সব নেশাজাতীয় দ্রব্য বিক্রয় হয় তার মধ্য উল্লেখযোগ্য স্থান ও ব্যক্তি হল সেনবাগ আমতলী মেলার পাশে, গাজীরহাট চৌ মোড় বাপ্পী টেলিকম , গাজীরহাট বাজার বাবলুর প্ল্যাকজি দোকান ও কচির মুদি দোকান, গাজীরহাট ইলিয়াছ মোড়, ডমুরুয়া হাজারী বাড়ী, কানকির হাট, কেশারপাড়, ছাতারপাইয়া বাজার, সেনবাগ রাস্তার মাথা, ভুঁইয়া দীঘি, নতুন করে যোগ হল ফকিরহাট, চিলোনিয়া বাজার মগুয়া বাজার,।
এই সব স্পটে বেচাকেনা হচ্ছে তাদের এই মরনব্যধি নেশাজাতীয় দ্রব্য।।
মাদকদ্রব্য ব্যবসার পাশাপাশি শাহরিয়ার হোসেন আলোর নেতৃত্বে আমতলী মেলার পাশে চলে দেহব্যবসা ও অনেক অনৈতিক কাজ।
প্রশাসনের লোক এস আই নোমান এই সব ঘৃন্য অপরাধের সাথে জড়িত থাকায় নেওয়া হচ্ছে না এর কোন ব্যবস্থা।
যুব সমাজ কে মাদকের ছোবল থেকে বাঁচাতে এবং মাদকব্যবসায়ী দের কে প্রতিহত করতে আমাদের সামাজিক ভাবে উদ্দোগ নিতে হবে। সমাজের সকল স্থরের মানুষ কে এর বিরুদ্বে তীব্র আন্দোলনের পাশাপাশি এই সব মরণব্যধি নেশাজাতীয় দ্রব্য বিক্রেতা মানুষ রুপি শয়তান আলী আক্কাস রতন, গোলাম কবির, শাহরিয়ার হোসেন আলো, এবং এস আই নোমান কে সামাজিক ভাবে বয়কট করতে হবে।।
কোন মাদকসেবী মাদকব্যবসায়ী আওয়ামীলিগ এর সাথে জড়িত থাকতে পারে না এরা দলের জন্য ক্ষতিকর পোকা ।।
ছাত্রলীগ সেনবাগ। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।