নোয়াখালী : সেনবাগ প্রতিনিধি : মঙ্গলবার সকাল ৯টায় সেনবাগ উপজেলার গাজীরহাট বাজারে ছোট্র একটি সড়ক দূর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আ.লীগের কিছু কর্মী রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করে।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানায়, উপজেলার ৩ নং ডমুরুয়া ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন মাঈন তার বাড়ী থেকে মোটরসাইকেলে করে গাজীরহাট বাজার হয়ে সেনবাগ যাওয়ার পথে গাজীরহাট বাজার পৌঁছলে হঠাৎ গাজীরহাট কেজি স্কুলের এক ছাত্রী ৩ নং ডমুরুয়া ইউনিয়ন জামায়াত ইসলামের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন মাঈনের মোটরসাইকেলর সামনে এসে পড়ে। গিয়াস উদ্দিন মাঈন বুদ্ধি মত্তার পরিচয় দিয়ে মোটরসাইকেল টি মূহুর্তের মধ্যে ব্রেক করে পেলে, তাই বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে দুই জনেই রক্ষা পায়।
প্রতক্ষ্যদর্শীরাজানায়, স্কুল ছাত্রীটি ভয়ে রাস্তায় পড়ে যাওয়ার কারণে পায়ে এবং নাকের উপর সামান্য পরিমান পাকার গষা লাগে, যাহা প্রাথমিক চিকিৎসাই যথেষ্ট, কিন্তু গিয়াস উদ্দিন মাঈন প্রাথমিক চিকিৎসা না দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঐ স্কুল ছাত্রীকে তাৎক্ষনিক সিএনজি করে বাজারের দুই ব্যবসায়িকে দিয়ে সেনবাগ সাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়ে তার চিকিৎসা সেবা নির্চিৎ করে। সেনবাগ সাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত ডাক্তার বলেন, একেতো এখান পর্যন্ত আনার দরকার ছিলোনা এটাতো তেমন কিছুনা গষা লেগেছে স্থানীয় ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া যেত।
এরপরও তুচ্ছ এই গঠনাকে কেন্দ্র করে গাজীরহাটের আওয়ামী লীগের কিছু রাজনীতিক ব্যক্তি বাবুপুরশ্রীপুর বেপারি বাড়ীর আমিন, সিলোনিয়ার ইয়াছিন কন্টেকটার, সোলমান, আব্দুর রব, কষাই মহিন, মুদিদোকানদার ভূইঁয়া সহ বেশ কয়েকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে তেড়ে যায় গিয়াস উদ্দিন মাঈনকে মারা জন্য, কিন্তু স্থানীয় লোকজন ও জামায়াত শিবিরের উপস্থিত থাকার কারনে তা করতে পারে নাই।
স্থানীয়রা জানান, আ.লীগ যে ভাবে রাজৈৈনতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করে জামায়াত নেতার উপর পরিকল্পিত হামলা করতে ছেয়েছিলো, উপস্থিতি জামায়াত শিবিরের কর্মীরা যদি ব্যাপারটা রাজনৈতিক ভাবে নিতো তাহলে মঙ্গলবার গাজীরহাট বাজারে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ধারণ করতো।
সেনবাগ প্রতিনিধি/এম আই এইচ আর/১১ফেব্রুয়ারি ২০১৫।