সুন্দরগঞ্জের সরকার দলীয় এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন হত্যার সময় নানা ঘটনা নিয়ে অবিশ্বাস ও প্রশ্ন উত্থাপন করেছে তার পরিবার। বুধবার গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে পরিবার প্রশ্নগুলো তুলে ধরে লিটন হত্যাকাণ্ডের দ্রুতবিচার দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন এমপি লিটনের বড় বোন আফরোজা বারী। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হত্যা মামলার বাদি এমপি লিটনের ছোট বোন ফাহমিদা বুলবুল কাকলী ও স্বজনরা।
আফরোজা বারী বলেন, পরিবারের সদস্য হিসেবে হত্যা ঘটনার নানা অসংগতি তাদের চোখে পড়েছে। নিজ বাড়িতে মানুষ সবচেয়ে নিরাপদ। সবার মনে প্রশ্ন
১. খুনের জন্য লিটনের নিজ বাড়িটিকেই খুনিরা কেন নিরাপদ বলে বেছে নিল?
২. কিভাবে খুনিরা পরিচয় না দিয়েই ঘরের ভেতরে ঢুকে পড়ার সুযোগ পেল?
৩. তাছাড়া লিটনের সার্বক্ষণিক সঙ্গী অতন্দ্র প্রহরী জার্মান শেফার্ড কুকুর দুটো ওই সময়ে কোথায় ছিল?
৪. দুর্বৃত্তরা রিভলবারের ৫টি গুলি করার পরও কেন তার নিকটজনরা লিটনের কাছে এলো না?
৫. কেন লিটন গুলিবদ্ধি হবার পর কাউকে কাছে না পেয়ে নিজেই দৌড়ে বাড়ির ভেতরে আঙ্গিনার দিকে ছুটে গেলো?
৬. লিটনের ঘনিষ্ঠজন, দলীয় নিবেদিত নেতাকর্মী এবং পরীক্ষিত সহযোদ্ধারা কেউই তার পাশে ছিলেন না কেন? - তাদের কি দূরে সরিয়ে দেয়া হয়েছিল?
এ ব্যাপারগুলো যেকোনো মানুষের কাছেই অবিশ্বাস্য ও রহস্যজনক মনে হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তদন্ত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কারা তদন্ত করবেন বা করছেন সেটি প্রধানমন্ত্রী নিজেই নির্ধারণ করবেন। এব্যাপারে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন এমপি লিটনের বড় বোন আফরোজা বারী। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হত্যা মামলার বাদি এমপি লিটনের ছোট বোন ফাহমিদা বুলবুল কাকলী ও স্বজনরা।
আফরোজা বারী বলেন, পরিবারের সদস্য হিসেবে হত্যা ঘটনার নানা অসংগতি তাদের চোখে পড়েছে। নিজ বাড়িতে মানুষ সবচেয়ে নিরাপদ। সবার মনে প্রশ্ন
১. খুনের জন্য লিটনের নিজ বাড়িটিকেই খুনিরা কেন নিরাপদ বলে বেছে নিল?
২. কিভাবে খুনিরা পরিচয় না দিয়েই ঘরের ভেতরে ঢুকে পড়ার সুযোগ পেল?
৩. তাছাড়া লিটনের সার্বক্ষণিক সঙ্গী অতন্দ্র প্রহরী জার্মান শেফার্ড কুকুর দুটো ওই সময়ে কোথায় ছিল?
৪. দুর্বৃত্তরা রিভলবারের ৫টি গুলি করার পরও কেন তার নিকটজনরা লিটনের কাছে এলো না?
৫. কেন লিটন গুলিবদ্ধি হবার পর কাউকে কাছে না পেয়ে নিজেই দৌড়ে বাড়ির ভেতরে আঙ্গিনার দিকে ছুটে গেলো?
৬. লিটনের ঘনিষ্ঠজন, দলীয় নিবেদিত নেতাকর্মী এবং পরীক্ষিত সহযোদ্ধারা কেউই তার পাশে ছিলেন না কেন? - তাদের কি দূরে সরিয়ে দেয়া হয়েছিল?
এ ব্যাপারগুলো যেকোনো মানুষের কাছেই অবিশ্বাস্য ও রহস্যজনক মনে হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তদন্ত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কারা তদন্ত করবেন বা করছেন সেটি প্রধানমন্ত্রী নিজেই নির্ধারণ করবেন। এব্যাপারে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই।