রংপুর বিভাগ
পঞ্চগড় : আবদুল খালেক, ঠাকুরগাঁও রানীশৈংকল: মোকাররম হোসেন, নীলফামারী-জলঢাকা: মকবুল হোসাইন, সৈয়দপুর: গোলাম মোস্তাকিম, দিনাজপুর-বীরগঞ্জ: ড. এনামুল হক। তবে এই স্থানে বিকল্প হিসেবে শাহিনুর রহমানের নাম রয়েছে। ফুলবাড়ি: জয়নাল আবেদিন, গাইবান্ধা: ফেরদৌস আলম, গোবিন্দগঞ্জ: আবুল কালাম আযাদ।
রাজশাহী বিভাগ
পুঠিয়া: আহাদ আলী, গোদাগাড়ি: আমিনুল ইসলাম, চারঘাট: সাইফুল ইসলাম, তানোর-মুন্ডুমালা: আনিসুর রহমান, পবা কাটাখালী: মাজেদুর রহমান, নওহাটা: মশিউর রহমান, নাটোর-সিংড়া: জয়নাল আবেদিন, নলডাঙ্গা: নজরুল ইসলাম, নওগা-
নজিপুর: রমজান আলী, চাপাইনবাবগঞ্জ: নজরুল ইসলাম, শিবগঞ্জ:
জাফর আলী, নাচোল: ডা. রফিকুল ইসলাম। তিনি কারাগারে আছেন। রহনপুর: মিজানুর রহমান।তিনি কারাগারে আছেন। বগুড়া কাহালু: জহিরুল ইসলাম বাদশা, বর্তমানে কারাগারে। জয়পুরহাট: হাসিবুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-বেলকুচি: আবদুর রাজ্জাক, মিয়া রায়গঞ্জ: মোশাররফ হোসেন আকন্দ।
খুলনা বিভাগ
খুলনা-পাইকগাছা: আবদুল মজিদ গাজী, যশোর-চৌগাছা: মাস্টার কামাল আহমেদ, কেশবপুর: ওজিহুর রহমান, ঝিনাইদহ-মহেশপুর: শহিদুল হক বিশ্বাস, কোটচাঁদপুর: শরিফুল ইসলাম, মিরপুর: আবুল হাশেম চৌধুরী, চুয়াডাঙ্গা-জীবননগর: সাজিদুর রহমান, দর্শনা: আশকার আলী সাতক্ষীরা: শেখ নুরুল হুদা, কলারোয়া: শেখ ইমান আলী।
সিলেট বিভাগ
কাটাইঘাট: একে এম ওলিউল্লাহ, মৌলভীবাজার-বড়লেখা: খিজির আহমেদ, কমলগঞ্জ: মাশুক আহমেদ। এর মধ্যে সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জেও প্রার্থী দেওয়ার চিন্তা ছিল দলের। তবে খেলাফত মজলিসের প্রার্থীর কারণে সরে দাঁড়িয়েছে।
চট্টগ্রাম বিভাগ
কুমিল্লা-চৌদ্দগ্রাম: ভিপি সাহাব উদ্দিন, নোয়াখালী-কোম্পানিগঞ্জ-বসুরহাট: মাওলানা মোশাররফ হোসেন, চাটখিল: মাওলানা সাইফুল্লাহ, সীতাকুন্ড: তৌহিদুল হক চৌধুরী।
ঢাকা বিভাগ
ফরিদপুর-বোয়ালমারী: নেয়াজুল হাসান।